কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে
কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে
হাত পা জ্বালা পোড়ার কারণ বিভিন্ন কারণে হাত পা জ্বালাপোড়া অনুভূতি হতে পারে প্রধান কারণগুলি নিচে সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হলো।
নিউরোপ্যাথি ডায়াবেটিসকে সাইলেন্ট কিলার বা গুপ্তঘাতক বলা হয়। রক্তের সুগারের পরিমাণ বেশি থাকলে নার্ভ বা স্নায়ুর ক্ষতি হয় এবং পায়ে জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা পায়ের আঙ্গুল থেকে শুরু হয় সমস্যা হতে পারে। অত্যাধিক মদ্যপান করা অত্যাধিক মদ্যপান করলে নার্ভের ক্ষতি হয় এবং হাতে ও পায়ে জ্বালা পোড়ার অনুভূতি হতে পারে। অ্যালকোহল পানের ফলে হওয়া নার্ভের রোগে অ্যালকোহলিক নিউরোপ্যাথি বলা হয়। অ্যামাইনো নিউরোপ্যাথিক অ্যামাইনো একপ্রকার প্রোটিন অ্যামাইনো নামক প্রোটিন নার্ভাস স্নায়ুর ওপর জমা হলে স্নায়ুর ক্ষতি হয়৷ এর ফলে পায়ে জ্বালা হয় এবং পায়ের পিন ফোটার মত অনুভূতি হয় রাত্রে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।
রক্তশূন্যতা শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে লোহিত রক্ত কণিকা না থাকলে অর্থাৎ দেহে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে অ্যানিমিয়া হয়েছে বলা হয়। আয়রনের অভাব হলে বা ভিটামিনের অভাবে অ্যানিমিয়া হতে পারে অ্যানিমিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের দেহে পা জ্বালা পোড়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। পা কেটে গেলে বা ফেটে গেলে পায়ে মোচড় লাগলে অনেক সময় দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে। এই সমস্যায় পা ঝিনঝিন করে ও পায়ে জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা যেতে পারে অ্যাথলেটিকস ফুট রোগে পায়ে জ্বালাপোড়া অনুভূতি হতে পারে। ঠিকমতো কাজ না করলে দেহে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর ফলে রক্তনালী ও স্নায়ু রোগ সৃষ্টি হতে পারে যথাযথ কাজ না করলে রক্তের মধ্যে বিষ জমা হয়। এর ফলে দেহের বিভিন্ন অংশে সমস্যার সৃষ্টি হয়। কিছু রাসায়নিক ব্যবহার করে চিকিৎসা করা হয় একে কেমোথেরাপি বলা হয় কেমোথেরাপি প্রচুর সাইড ইফেক্ট হয় এই রোগে বেশি নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ুর প্রভাবিত হয়। এটি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এই রোগের উপসর্গ হলো পা এবং একপ্রকার অপরিচিত রোগ এই রোগে পালান ও গরম হয়ে যায়। এবং এর সাথে পায়ে জ্বালা হয় এইচআইভি সিফিলিস তার ইত্যাদি রোগের সংক্রমণ হলেও পায়ে জ্বালাপোড়া হতে পারে। পি নাইন অর্থাৎ পলিটিন অভাবে ভিটামিন বি এর অভাব হলে লোহিত রক্ত কণিকার ঘাটতি হয় মাথা ঘোরে শ্বাসকষ্ট হয় এবং পায়ে জ্বালাপোড়া হয়। কোন সমস্যা আছে কিনা দেখবেন বিশেষ কিছু রক্ত পরীক্ষা করেও ইত্যাদি টেস্ট করা হয়। থাইরয়েড গ্রন্থি ও কিডনি কেমন কাজ করছে সেটাও দেখা হয় এছাড়া আপনার ডাক্তার নার্ভের কিছু বিশেষ ধরনের টেস্ট করার কথা বলতে পারেন ইচ্ছা করাতে হয়। এবং যে সকল কারণে নার্ভের ক্ষতি হচ্ছে সেটা বন্ধ করতে বলা হয় ডায়াবেটিসের কারণে নারীর ক্ষতি হলে সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে এবং অ্যালকোহল পান সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে।
পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয়
প্রস্রাবের রাস্তায় অথবা প্রসাব ফোটা ফোটা পড়ে অথবা পোশাকটা ইনকমপ্লিট মনে হয় তাদের জন্য আজকে আমরা যে টিপস গুলো ফলো করলে ইনশাল্লাহ আপনাদের এই সমস্যাগুলো থেকে অনেকটাই মুক্তি পাবেন প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া করা ইনকমপ্লিট হওয়া অথবা প্রসব ফোটায় ফোটায় পড়া এগুলো হয় সাধারণত ইউটিআই হওয়ার কারণে ইউটিআই মনে হচ্ছে ইউরিনারি ট্রাক ইনফেকশন অর্থাৎ আপনার এই ইনফেকশনটা হলে সাধারণত এই সমস্যাগুলো হয় পাশাপাশি আরো কিছু সমস্যা হয় সেটা হচ্ছে অর্থাৎ তলপেটে ব্যথা হয় এই ব্যাথাটা অনেক সময় পিঠের দিকেও হয় সমস্যাগুলোর জন্য আমরা শুরুতেই তো বিভিন্ন ডাক্তার দেখিয়ে এন্টিবায়োটিক এন্টিবায়োটিক খাই বাট অনেকেরই এরকম সমস্যাটা এতটা মারাত্মক পর্যায়ে চলে যায় এন্টিবায়োটিক খেয়েও এই সমস্যাগুলো সমাধান লং টাইম অ্যান্টিবায়োটিক খেয়েও এই সমস্যাগুলোর সমাধান হচ্ছে না।
পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া ঔষধ
তাদের জন্য আমরা আজকে ৪টি টিপস সিলেক্ট করেছি
১ নম্বরঃ এই টিপসগুলো যদি আপনারা বাসায় বসে ইউটিআই হলে অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে বেশি করে পানি খেতে হবে পানি খেলে যে সমস্যাটা সমাধান হবে। দেখেন আমরা পানি খেলে আপনার প্রসাবের একটা ফ্লো থাকবে এই পুরোটা যখন থাকবে তখন ব্যাকটেরিয়া কিন্তু আপনার ছেলে আপনার সারভাইভ করতে পারবে না যার কারণে আপনার প্রচুর পরিমাণ পানি খেতে হবে।
২ নম্বরঃ টিপসটা আপনাকে প্রসাবের চাপ আসলে অবশ্যই অবশ্যই সঙ্গে সঙ্গে আপনি যদি প্রসাবের চাপ টাকে ধরে রাখেন এটা একটা গবেষণায় বলছে যে আপনি 20 মিনিট যদি আপনার চারপাশে ব্যাকটেরিয়ার যে ইনফেকশনটা সেটা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যাবে যার কারণে আপনার প্রসবের চাপটা ধরে রাখা যাবে না আরো একটা জিনিস তারা যদি প্রসাবের চাপ ধরে রাখে তাহলে কিডনিতে ও এক ধরনের ইন যার কারণে প্রসাবের চাপ আসলে আপনি পোশাকটা তাড়াতাড়ি করে ফেলবেন।
৩ নাম্বারঃ সে জাতীয় খাবার আপনার বেশি করে খাবে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার কেন খাবেন আপনার এসিডিক খাবারগুলো খেলে আপনার এসিডিক খাবারগুলো অর্থাৎ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার যেমন হচ্ছে মালটা লেবু এই জাতীয় খাবার গুলো রস করে প্রোবায়োটিক খাবার কি রকম প্রোবায়োটিক হচ্ছে আমাদের উপকারী ব্যাকটেরিয়া অর্থাৎ আমাদের শরীরে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া আছে প্রোবায়োটিক টা আপনি বাড়ি থেকে আপনি কিন্তু পাওয়া যায় অথবা আপনি যদি এরকম খাবারের মাধ্যমে যদি আপনার প্রোবায়োটিক টা আপনি তৈরি করতে চান শরীরে তাহলে ইনশাল্লাহ আপনার দেখবেন যে ইউরিনের ট্রাক ইনফেকশনটা অনেকটাই কমে আসবে।
৪ নাম্বারঃ এছাড়া পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারটা সব সময় মাথায় রাখতে হবে। আপনারা যখন স্বামী-স্ত্রীর মেলামেশা করেন এই মেলামেশার মাধ্যমে অনেক সময় ইনফেকশন ছড়াতে পারে। তাই মেলামেশার পর পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। কারণটা হচ্ছে আপনি যখন পিছন দিক থেকে সামনের দিকে টিস্যুটা নিয়ে আসবেন আমাদের পায়খানাতে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে।
মহিলাদের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া ঔষধ
প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া একটি সাধারণ উপসর্গ এটি সন্ধ্যার পর পানি টানি বেশি খেলে এটা আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারে বেশি দু-তিনদিন বেশি হয়ে যায় এবং চলতে থাকে তখন এটাকে আমি তো বুঝতে হবে যে এখানে হয়তো প্রস্রাবের ইনফেকশন ইনফেকশনের কারণে হতে পারে সেন্টিমিটার এবং মেয়েদের এই বিয়ের পরে বা গর্ভকালীন সময়ে এবং গর্ভের পরে প্রসবকালীন সময়ে এখানে বিভিন্ন কারণে ইনজুরি হতে পারে কষ্ট হওয়া তলপেটে ব্যথা হওয়া জ্বর হওয়া এই ধরনের অনেকগুলো উপসর্গ হয় এই উপসর্গের উপসর্গ কিন্তু খারাপ প্রস্রাবের ইনফেকশন হয় এগুলো থেকে আস্তে আস্তে হতে হতে ক্রনিক ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা আপনার বিকাশ ইনফেকশন এবং কিডনির ইনফেকশন নেফ্রাইটিস পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে এখানে ঘুমের ডিস্টার্ব হবে আমরা সেভাবেই সাধারণত সবাইকে উপদেশ দিয়ে থাকি আর প্রস্রাব পরীক্ষা করার নিয়মিত চেকআপ করা এবং প্রস্রাবের ইনফেকশনের জন্য সেই চিকিৎসা শেষ চিকিৎসা গুলো নিতে হবে এবং সচেতন থাকতে হবে।
পেট জ্বালাপোড়া কমানোর ঔষধ
১. পেট ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় প্রাচীনকাল থেকে পেট ব্যথা কমানোর উপায় হিসেবে আদার ব্যবহার চলে আসছে। আদা হজম শক্তি ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তাই যদি পেটের প্রচন্ড ব্যথা হয় তাহলে অবশ্যই কাচা আদা চিবিয়ে খান বা আদা চা বানিয়ে পান করুন এতে পেটের ব্যাথা আরাম পাবেন।
২. পেট ব্যথা উপশমের জন্য পুদিনা খুবই ভালো বলে মনে করা হয়। পুদিনা পেট টান্ডা রাখে এবং হজম সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে তাই পুদিনা পাতা দিযে চা বানিয়ে পান করুন এতে পেটের ব্যথার আরাম পাওয়া যাবে।
৩. পেট ব্যথা কমানোর উপায় হিসেবে দই খেতে পারেন। কারন দই পেট ঠান্ডা রাখে, পেটের ক্ষতিকর জীবাণু প্রতিরোধ করে হজমে সমস্যা থাকলে তা দূর করে।
৪. পেট ব্যথা কমাতে খেতে পারেন কলা বা আপেল কারন কলা বা আপেল প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ডা পেটের ব্যথা সারাতে সাহায্য করে।
৫. পেট গরম হয়ে গেলে অনেক সময় পেটে প্রচুন্ড ব্যথা হয়। তাই এর জন্য মৌরি ব্যবহার করতে পারেন, মৌরি তে রয়েছে পুষ্টি উপাদান। যা ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। মৌরি ফুটিয়ে নিয়ে সেই জল ঠান্ডা করে অল্প অল্প করে পান করুন, এতে পেটে ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে৷
৬. পেটের ব্যথা কমানোর জন্য গরম জল অত্যন্ত কার্যকরী। একটি হট ব্যাগে গরম জল ভরে পেটে সেঁক দিতে পারেন, এতে কিছুটা আরাম বোধ হবে।
সহবাসের সময় জ্বালাপোড়া হলে করণীয়
শারীরিক ক্রিয়া বলে ফুল বলা হবে তা দুজন মানুষের মধ্যকার সেতু এবং স্বামী স্ত্রীকে অতক বন্ধনে বেঁধে রাখার একটি মাধ্যম।
যোনি পথে শুষ্কতা অনেক সময় দেখা যায় সেক্সচুয়াল পারফর্মেন্সের ব্যাথা অনুভব করা অথবা ইচ্ছা শক্তি ঠিকমতো না থাক। এই প্রবলেম গুলোর জন্য পেশেন্ট ডাক্তার এর কাছে যান। ব্রিক এন্ড জেল এবং ইউজ করতে পারেন এতে করে ব্যাথা কম হয় এবং অনেকটা সুবিধা হয় পেশেন্টের রিলিজ উপায় কিন্তু যে সমস্যার জন্য আপনার প্রবলেমটা হচ্ছে পার্মানেন্টলি এখান থেকে কিন্তু সমাধান না পাওয়া যায় না। এজন্য ডক্টরের কাছে পেশেন্ট আবার ছুটে আসেন এবং তখন ডাক্তার ওর সব ট্রিটমেন্ট কোন কিছু কি না এতে আপনার কোন সাইড ইফেক্ট হবে কিনা এটি কোন সাইড ইফেক্ট হবে না পুরুষদের যেরকম আমরা টি-শার্ট করি। ফেস রিজার্ভেশনের জন্য করেন সেখানে কিন্তু অনেক ব্যথা পাওয়া যায় কিন্তু এখানে তেমন কোনো ব্যাথা পাওয়া যায় না। কারণ নামিং ক্রিম ইউজ করে রাখি এবং সামান্য কিছু ব্লাড দিয়ে সেখান থেকে প্লিজ যেটা অনেক বেশি রিচ জেনারেট করে আপনার যোনিপথের সেলগুলো আছে সে সাইড ইফেক্ট নেই এক্সট্রা কোন ওষুধ ইউজ করা হয় না একটা যৌন প্রার্থীতা পাওয়ার জন্য যথেষ্ট।
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url